Thursday, 17 May 2018

মাহে রমজান: করণীয়/বর্জনীয়

রমজান মাস, সিয়াম সাধনার ৩০ দিন। সারাবছর এই কয়েকদিনে বিশ্ববাসীর উপর আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয়, শয়তানের কবল থেকে রেহাই লাভ করি আমরা।রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের সর্বমোট ৩০ দিন আমাদের দেয় তাকওয়া বা সংযম লাভের এক সুবর্ণ সুযোগ। তাই আমাদের উচিৎ এই দিনগুলোর সদ্ব্যবহার করা।
প্রথমতই রমজান মাসের অতি বিশেষ একটি দিকের কথা বলি।
এই মাসে আমরা ওয়াক্তমত নামাজ আদায় করতে পারি। আমাদের অনেকের ফজর নামাজ অনেক সময় কাজা হয় কারণ ভোরে না উঠতে পারার ফলে। রমজান মাসে আমাদের দিনই শুরু হয় ফজর নামাজের মধ্য দিয়ে সুতরাং নামাজ কাজা হওয়ার প্রশ্নই থাকে না!
এই রমজান মাসে আমাদের কিছু জিনিস মেনে চলতে হবে,এর ফলে আমরা আরও বেশি নেকী অর্জন করতে পারব। মনে রাখতে হবে আমরা দৈনন্দিন জীবনে ভুল-ভ্রান্তি করে পাপ করছি অজস্র। আর তা যদি এতটুকু শোধরাতে চাই, তবে এই মাসটিই সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।
কিছু করণীয়:
১। নিয়মিত রোজা রাখা ও নামাজ পড়া (তারাবি সহ)
২। নিজের পোশাক,আচরণ, কথাবার্তা, জীবনের রুটিনে সংযম আনা।
৩। বেশি বেশি ইবাদত করা। ইবাদতের জন্য আপনি সবসময়ই ফ্রি। উদাহরণসরূপ: দূরে কোথাও যাচ্ছেন,গাড়িতে করে, নিজের ফোনটা না চালিয়ে মনে মনে জিকির করতে পারেন। অথবা বাসায় মা-বোনরা রান্না-বান্না কিংবা ঘরের কাজের সময় মনে মনে জিকির করতে পারেন (এটা আমি করে থাকি মাঝে মধ্যে)
এছাড়া  পবিত্র কোর'আন আপনি সেহেরীর আগে পড়তে পারেন।
৪। নিজের সাধ্যমত দান করা। রোজা রাখার মাধ্যমে আমরা সংযমের পাশাপাশি দরিদ্রদের অভাবের ফলে ক্ষুধার্ত থাকার কষ্টটা বুঝতে পারি। আর তাই রমজানে নিজে পরিবার নিজে ইফতার বা সেহেরীতে ভুরিভোজ করলেই হবে না। দরিদ্রদের প্রতি দৃষ্টিপাত করতে হবে। শ্রমজীবি মানুষদের প্রতি র্দুব্যবহার করার অভ্যাস থাকলে তা পরিহার করুন। নিজের হেল্পিং হ্যান্ড, ড্রাইভার কিংবা দারোয়ান তার পরিবার নিয়ে ঠিকঠাক ভাবে রমজান পালন করতে পারছে কি না তা লক্ষ্য করুন।
৫। বিভিন্ন প্রকার বদঅভ্যাস তা যাই হোক না কেন বাদ দেয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করুন। দিনশেষে আপনারই লাভ হবে।
৬। যাকাতের আওতাভুক্ত হয়ে থাকলে যাকাত দিন। এটা গরীবের হক। মনে রাখবেন, যাকাত মানে সমৃদ্ধি। আপনার অর্থবিত্তের উপর আল্লাহর খাস রহমত নাজিল হয় যাকাত দিলে। দেশ ও দশের উপকার হয়।
৭। ইন্টারনেট,গানবাজনা ইত্যাদি থেকে দূরে থাকুন। সময়ের অপপ্রয়োগ পরিহার করুন
আশা করি এইসব মেনে আমরা একটি সুন্দর রমজান কাটাতে পারব। আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক দিন। (আমিন)

Monday, 23 April 2018

WorldBookDay2018 Share the good vibes of reading books!

“A  mind needs books as a sword needs a whetstone, if it is to keep its edge.” thats what is quoted by the American novelist George R.R Martin. Wishes of World Book Day to everyone! Books! The ultimate magic which always works over human souls, to soothe them,enlighten them and enrich them with all that they desire for. World Book Day is celebrated every year on 23 April to celebrate books, to show how much human mind adores books! "When we celebrate books, we celebrate activities – writing, reading, translating, publishing – which help individuals to raise and fulfil themselves; and we celebrate, in a fundamental way, the freedoms that make them possible." says the Director General of UNESCO on her message on World Book and Copyright Day 2018.

Now let us take a look on why UNESCO recognized 23 April as the World Book Day. We find from the history that On 23 April 1616, two giants of world literature died, two precursors whose work would revolutionize the way fiction was conceived and written: Miguel de Cervantes Saavedra and William Shakespeare. This coincidence is why 23 April was chosen to be World Book and Copyright Day.

This day is celebrated all over the world and especially in the city of Athens this year as it was designated World Book Capital 2018 in recognition of the quality of its programmes to support the publishing sector, which have facilitated access to books for the population as a whole, and for migrants and refugees in particular.

Reading books, encouraging others to read books, and writing good books to revolutionize the society is the duty of every one of us make our Bangladesh and in wider sense the world a better place. Let us all make up the habit of reading books, buying books in other words increasing the scope for writers to reform the society as Francis Bacon has already said“Some books should be tasted, some devoured, but only a few should be chewed and digested thoroughly.”

Reference: Google and official website of UNESCO

Saturday, 24 February 2018

আমি এবং ভাষার মাস

আমি এবং ভাষার মাস

ফেব্রুয়ারি চলছে। মায়ের কোল খালি করা ফেব্রুয়ারি ,ঢাকা মেডিকেল চত্তর রাঙানো ফেব্রুয়ারি। ভাষার মাস। ইতিহাসটা সবারই জানা। নতুন করে বলার কিছু নেই। সেই বায়ান্ন সালের প্রলয়ংকরী প্রতিবাদ, মুখের ভাষার জন্য দুর্বার আন্দোলন আজও অমলিন। রাজপথের জমাট বাঁধা রক্ত কিংবা মায়ের দামাল ছেলের লাশ আজ নেই তবে আছে স্মৃতি সরূপ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার। নুরূল আমিন সরকারের আমলের   সেই আন্দোলনের দিনটি আজ পেয়েছে আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতি।

অনেক কথা লিখে ফেল্লাম ইতিমধ্যে। এবার নিজ অভিজ্ঞতা বলি। ভাষার মাসে একুশে ফেব্রুয়ারির তারিখটিই আমার কাছে প্রধান। কেননা দিনটি সরকারী ছুটি এবং শত অজুহাত স্বত্তেও বাবার আমাকে বই মেলায় নিয়ে যেতে হতোই। বলা বাহুল্য আমি একজন বইপ্রেমি। ছোটবেলায় বাসার আনাচে-কানাচে যত বই আছে খুঁজে বের করে পড়েছি। সেই আমি বইমেলায় যেয়ে এক অন্যরকম রাজ্যে হারিয়ে যেতাম। আব্বুর টাকা দিয়ে যদিও বই কেনা হতো, তবু আমি দুটো বই বাসায় এসে বাবা মাকে উপহার দিতাম। সর্বশেষ আমার বইমেলায় যাওয়া ষষ্ঠ কিংবা সপ্তম শ্রেণিতে। বাবা চলে যাওয়ার পর আর যাওয়া হয় নি বইমেলায় ^_^

তো যাই হোক বই মেলা প্রসঙ্গ ছেড়ে আসি সাহিত্যানুরাগের প্রতি। বাংলাদেশে যেহেতু জন্ম আমার সেহেতু বাংলা আমার রক্তে মিশে আছে। ইংরেজী ভাষায় লেখা সাহিত্যের চাইতে বাংলায় লেখা সাহিত্যই আমাকে বেশি টানে। কবিতা ততটা সেভাবে পড়া হয় নি যতটা উপন্যাস পড়েছি। কবিগুরুর শেষের কবিতা কিংবা নজরুল এর মৃত্যুক্ষুধার মত উপন্যাসের পাশাপাশি সমরেশ মজুমদার এর সাতকাহন বা শীর্ষেন্দু মুখপাধ্যায় এর দূরবীণ ও বাদ যায় নি।প্রতিটি ভাষার সাহিত্য নিঃসন্দেহে বিশাল। তাই প্রতিনিয়ত বৈশ্বিক ভাষা ইংরেজীর পাশাপাশি নিজ ভাষাকে শুদ্ধভাবে জানার ও শিখার চেষ্টা অব্যাহত রাখছি।

এবার আসি ভাষার উন্নয়ন এর কথায়। বাংলা ভাষা সাহিত্য দিন দিন সমৃদ্ধ হচ্ছে। বইমুগ্ধ জনগোষ্ঠীর সংখ্যাটাও বিরাট। ঠিক অপরদিকে চলছে বাংলাকে অশুদ্ধ উচ্চারণ ও অপপ্রয়োগের মাধ্যমে বিকৃত করে দেয়ার। উদাহরণসরূপ: 'তুমি কেমন আছ?' এই বাক্যটি সামাজিক যোগাযোগ  মাধ্যমে গড়ে প্রতিদিন প্রায় বিশ লাখবার লেখা হয়। লেখা হোক, সেটি নিয়ে আমাদের সমস্যা নেই। তবে সেটি লেখা হয় : 'Tmi kmn aso?' এইভাবে। এইরকম বাংলা অক্ষর বাদ দিয়ে ইংরেজী অক্ষরে বাংলা লেখা, বাংলাকে বিকৃত করা মাত্র। উনিশ্শ বায়ান্ন সালে যখন উর্দু অক্ষরে বাংলা লেখার প্রস্তাব দিয়েছিল তৎকালীন শাসকগোষ্ঠী তখন কিন্তু আমরা সেটা মেনে নেইনি। তবে কেন আজ আমরা নিজেরাই এভাবে নিজ ভাষা বিকৃত করার প্রচেষ্টায়?

হ্যাঁ অনেকেই হয়তো বাংলা কির্বোডে লেখতে পারে না কিংবা বাংলা কিবোর্ডই নেই! তারা গুগল অ্যাপস থেকে অভ্র বা রিদমিক কির্বোড নামিয়ে নিতেই পারেন। তাছাড়া যারা টাইপ করতে পারেন না তাদের উদ্দেশ্যে বলছি, আপনাদের বন্ধুবান্ধব বা নিকটাত্মীয় কারো কাছ থেকে শিখে নিন কিংবা ইউটিউব সার্চ বার এ ক্লিক করুন! এতকিছু বলার পর, আশা করি আমরা বাংলাকে বিকৃত করার চেষ্টা হত বিরত থাকবো।

বাংলা আমাদের প্রাণের ভাষা। বাংলা আমাদের অন্তরের তৃষ্ণার জল। যে জলে আমাদের বাগযন্ত্র সিক্ত হয়ে তৃপ্তি লাভ করে। ইউনেস্কো দ্বারা স্বীকৃত সবচেয়ে মধুর ভাষা হচ্ছে বাংলা। রক্তের বিনিময়ে অর্জিত এই ভাষাকে বিকৃতি হতে রক্ষা করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। মায়ের পরই স্থান মাতৃভাষার সবশেষে মাতৃভূমি। এই তিনটি শব্দ একই সুতোয় গাঁথা। সবশেষে বলতে চাই:
      "আমি জন্মেছি বাংলায়,
            আমি বাংলায় কথা বলি,
               আমি এই বাংলার আলপথ দিয়ে
                    হাজার বছর চলি।"

Tuesday, 25 July 2017

Education System & life of a student in Bangladesh

       Education System,Bangladesh        
We read many poverbs in childhood..Among them one was there EDUCATION is the backbone of a nation. Its indeed true but in a place like Bangladesh education system is now-a-days a fear to the students. Those who get the chance of getting educated don't always cut a good figure in the examination. As a result they suffer in the long run...everybody raise fingers at them.The students of Bangladesh know how tragic the condition is when they miss the GPA 5 or Golden A+ in public examiminations.
In Bangladesh,almost every parent dreams to get his/her child admitted to a public versity from where they can become further doctors,engineers and so on! In this country, GPA 5/Golden A+ and chance in a public versity/medical college/engineering institute determines  which catagory student are you!
Most children starts school at the age of 6 in Bangladesh.At the age of only 11 they have to give PEC(Primary Education Certificate),at 14 JSC(Juniour School Certificate),at 16 SSC(Secondary School Certificate)& at 18 HSC(Higher Secondary School Certificate). A child is officialy a citizen or adult at the age of 18. So according to above mentioned informations in a short span of 18 years a student has to give 4 public examinations under government. At schools they have the board books published by NCTB,but at college there are a lot of writers of different subjects writing the topics included in syllabus and in this case the books are approved by NCTB. And it is said time for preparing for HSC Exam is 2 years but in reality it is 1.5 year(approx.) . During this short time completing 13 subjects is not a piece of cake.Students rush to coachings,private tutors and colleges but hardly can complete the vast ocean of syllabus.At the end when the miss the GPA 5 or Golden A+ by an inch there comes the harsh behaviour of parents and relatives and it seals his/her fate!  Further if he /she doesn't get chance in public higher educational institutes HIS/HER LIFE BECOMES WORTHLESS. HE/SHE Is Considered GOOD FOR NOTHING.Very few students come out with flying colours in every stage of school and college life. Rest of them,their dreams,are often shuttered. The world becomes a bitter place for them. Hence, they commit suicide very often & leave the earth.
Actually whom should we blame? The education system? The parents? Or the students? All are more or less guilty. Parents always ask children to chase the dreams they (parents) cherished instead of asking them to chase their own desired goals. All students may not have the academic skills to the fullest but EVERYONE HAS POTENTIALITY. But due to the chains of Parents and education system their potentialities fade away with time.Some of you may tell that latent talents and studying both can continue side by side. Yes of course,it can but you never know which will be the support in your later life. Not everyone is a Shakib Al-Hassan(All-rounder). I just wanna tell that dear parents don't bury your childrens' dream to fullfill your unaccomplished goals. LET THEM GROW UP AS THEY ARE! They may make you proud with their potentialities and be recognized a bit differently standing against the crowd. A rose is the symbol of beauty.But it needs nourishment. And it is beautiful in its own form,we never cut its petals to shape it! Similarly children need Care,Love,Support. They are not to be blamed for missing the best result. There is a thing called fate! Marks or grades can't define a person. I won't make it lengthy by giving examples but obviously we know about Rabindranath Tagore/Albert Einstine.
Lastly to the students,Life Is a Flower,LET IT BE BLOOMED. Let out your hidden talents. Prove yourself to the world! It may not always be in academic field.
Dear parents,children are your future representitives. Rear them upi  way  so that they can always take pride in the way you brought them up. Forcing can't always show up positive effects! Sometimes  it maybe ngetive too!
Dear education system,please change! Its high time you did!

Thursday, 23 March 2017

Love??? What is it?

Loving someone is  a special feeling...You care for them,feel them,wished that you had always been by your loved one's side! Many people in the world are leading a happy loved life....But me??? I'm so frustrated about it....I wish there was someone to truly love me ....care for me...hug me in his arms...But I have the fear of being rejected before even I have feelings for any guy.... My friends (girls) they say One day you'll find someone who'll appreciate you and love you seeing your inner beauty not your complexion or your structure.
Guess what I say: That Day! Will that ever come? I think no! My only fear is about my complexion or i guess my height?! Short girls are always neglected or rejected every where even though they've a heart! Only few of them find their true happiness and love....Naturally when I see my friends hanging out with their boyfriends...I feel so lonely! Fear ,frustration ,grief these are my daily life partners.... I hope someday I'll get rid of them ...I like to hope ....Optimistic feelings:My only power .....I just want:good results,DMC,  a bright career and a happy married life...That's All I want....May Allah grant all my wishes...(Ameen) :) ^_^